অনলাইনে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে ২০২২

অনলাইনে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে ২০২২

আজকে আপনাদের সামনে নিয়ে আসলাম ইনকাম করার অনেক অনেক উপায় যা আপনি চাইলেই ইনকাম করতে পারবেন অনলাইন থেকে খুব সহজেই। 

চলেন শুরু করি আজকের মূল টপিক নিয়ে । 

প্রথমেই যেহুতু আমি ব্লগ লিখি সেহেতু ব্লগ এর ইনকাম নিয়ে আলোচনা করি। 

অনলাইনে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে ২০২২

ব্লগ পোস্ট লিখে টাকা ইনকাম

আপনার যদি লেখালেখির হাত ভালো হয়ে থাকে, তবে ব্লগ পোস্ট লিখে আয় করতে পারেন। ব্লগ পোস্ট লেখা যেতে পারে নিজের ওয়েবসাইটে কিংবা অন্য কোনো ওয়েবসাইটে। নিজের ওয়েবসাইট তৈরী করে ব্লগ পোস্ট করে সেখান থেকে বিভিন্নভাবে আয়ের ব্যবস্থা করা যেতে পারে। তবে এইক্ষেত্রে অধ্যাবসায়ের প্রয়োজন রয়েছে।

আপনি চাইলেই নিজের নামে ফিতেই ওয়েব সাইট বানাতে পারবেন। blogger.com এইটা গুগল এর ওয়েব সাইট আপনি চাইলেই এইখানে ফ্রিতেই সাইট বানিয়ে এ্যাড বসিয়ে ইনকাম করতে পারবেন। 

অন্যদিকে অন্যের ওয়েবসাইটে ব্লগ পোস্ট করে আয় করতে চাইলে সেক্ষেত্রে যেসব ওয়েবসাইট লেখক খুঁজছেন সেসব ওয়েবসাইটে প্রদত্ত কনটাক্ট ইনফো ব্যবহার করে যোগাযোগ করুন। এছাড়া ফেসবুক, লিংকডইনসহ অনেক জব বোর্ডে ব্লগ পোস্ট রাইটার এর খোঁজে পোস্ট করা হয়।

ফ্রি টাকা ইনকাম করার এ্যাপস 

আপনি চাইলেই এখন থেকে আপনি কয়েকটি এ্যাপস থেকে ইনকাম করতে পারবেন। কিছু দিন আগেও রিং আইডি নামে একটা এ্যাপস ছিল যেখানে আপনার কিছু টাকা দিয়ে আইডিকে ব্যবসায়িক বানাতে হয়। তারপর আপনি ঐখানে ওদের কিছু কাজ থাকে যে কাজ গুলা আপনার রেগুলার করা লাগে। সেই কাজ গুলা করলেই ইনকাম হয়। 

এখন কথা হল আপনি যে এ্যাপস এই কাজ করেন যেখানে আপনাকে ইনভেস্ট করতে হবে। তাই আমি সাজেস্ট করবো আপনারা ইনভেস্ট থেকে দূরে থাকার চেস্ট করবেন। 

বিডি শপ এর মাধ্যমে খুব সহজে ইনকাম করতে পারবেন 


বাংলাদেশের একটি ওয়েবসাইট বিডি শপ। এখান থেকে আপনি খুব সহজে  কিনতে পারবেন বিভিন্ন ধরনের প্রডাক্ট ।

পাশাপাশি যেকোনো ধরনের প্রোডাক্ট বিক্রি করার মাধ্যমে এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন।বাংলাদেশকে টার্গেট করে যদি আপনি কাজ করতে আগ্রহী হন ।

তাহলে আপনার জন্য অন্যতম একটি উপায় হলো বিডি শপ। এখান থেকে আপনি খুব সহজেই  রকেট , বিকাশ , ব্যাংক ইত্যাদির মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে পারবেন।

দারাজ এর মাধ্যমে অনলাইন ইনকাম 


দারাজ এটাও বাংলাদেশের একটি ওয়েবসাইট। এই ওয়েবসাইটে প্রায় 9 লক্ষ পঞ্চাশ হাজারের অধিক পণ্য রয়েছে।

দারাজ আপনাকে প্রোডাক্ট এর ক্যাটাগরী ভিত্তিক কমিশন দেবে। ফ্যাশন প্রোডাক্ট এর জন্য সর্বোচ্চ 12% পর্যন্ত কমিশন দিবে। এরকম আরো কয়েকটি ই-কমার্স সাইট রয়েছে।

সার্ভে করে ইনকাম ২০২২ঃ


আপনি ঘরে বসে অনলাইন জরিপ বা সার্ভে করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। অনেকেই সার্ভে কি? সেটা বুঝতেছেন না । সার্ভে হলো মতামত নেয়া। বাংলাতে বলা হয় জরিপ। সার্ভে করার জন্য আপনাকে উক্ত পন্য বা সেবা সম্পর্কে মতামত দিতে হবে।।

আর, এই সার্ভেতে যারা অংশগ্রহণ করে তাদের টাকা প্রদান করা হয়।সার্ভে বা জরিপের ক্ষেত্রে আপনাকে শুধুমাত্র প্রশ্ন থেকে আপনার পছন্দ অনুযায়ী উত্তর নির্বাচন করতে হবে। আপনি প্রতিটি সার্ভের জন্য $১ থেকে $২০ ইনকাম করতে পারেন।

অনলাইনে পড়িয়ে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে


আমাদের মাঝে অনেকেই আছে যারা কোন ছাত্র-ছাত্রীদেরকে পড়িয়ে অর্থাৎ টিউশনি করে ইনকাম করতে চান লেখাপড়ার পাশাপাশি বা কোন বিজনেস করার পাশাপাশি ।

বর্তমানে সময় অথবা বিভিন্ন বাধার কারণে বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে পড়ানো সম্ভব হয় না ।

তাই আপনি অনলাইনে প্ল্যাটফর্ম তৈরি করে অংক থেকে বাংলা ইংলিশ সমাজবিজ্ঞান নানান বিষয় আপনি পড়াতে পারেন বিভিন্ন ব্যাচ হিসেবে।

অথবা যারা আরবী লাইনে এগিয়ে আছে তারা বিভিন্ন লোকদেরকে কোরআন শিক্ষার মাধ্যমে অনলাইনে পড়াতে পারেন।

এতে করে আপনার মাসে প্রচুর পরিমাণে ইনকাম হবে।

আমাদের বাংলাদেশে এরকম প্রচুর প্ল্যাটফর্ম রয়েছে। যেমন টেন মিনিট স্কুল। আপনি এদের থেকে ধারণা নিতে পারেন।

অবশ্যই আপনাকে মেহনত করতে হবে। প্রচুর পরিশ্রম করতে হবে সফল হওয়ার জন্য । তাহলে আপনি দ্রুত সফল হতে পারবেন।

ঘরে বসে অনলাইনে ইনকাম করার উপায় | Online Income tips and Trick top 10


আমাদের বর্তমান সময় কমবেশি সবাই ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত। তাই অনলাইন ইনকাম করার চিন্তা করে থাকেন প্রায় সবাই। কিন্তু অনলাইনে ইনকাম করার উপায় জানা না থাকায় ইন্টারনেট সুবিধা থাকলেও আয়ের পথ খুঁজে পান না বেশিরভাগ মানুষই।তাই আপনাদের সামনে এই টিপস নিয়ে হাজির হইছি।

অনলাইনে ইনকাম করার উপায়


অনলাইনে কাজের অভাব নেই – এই তথ্যটি কিন্তু একদিক দিয়ে সত্যই বলা চলে। আমাদের দেশের অনেক মানুষের প্রয়োজনীয় দক্ষতা থাকার পরও শুধুমাত্র দরকারী তথ্যের অভাবে অনলাইনে ইনকাম করতে পারেনা। চলুন জেনে নেওয়া যাক


অনলাইন ইনকাম করার সেরা ১০টি কার্যকরী উপায় সম্পর্কে।


আশা করি এগুলো থেকে আপনি আপনার পছন্দের অনলাইন আয়ের পথ খুঁজে পাবেন এবং স্বাবলম্বী হবেন।অনলাইন ইনকাম এর জনপ্রিয় ধারণা –

ফ্রিল্যান্সিং করে অনলাইনে ইনকাম ঃ-

ফ্রিল্যান্সিং শব্দটির সাথে কমবেশি সবাই পরিচিত হয়ে থাকবেন। মূলত কোনো প্রতিষ্ঠানে প্রচলিত ধারার চাকুরী না করে বরং স্বাধীন ব্যক্তি হিসেবে কাজ করার পেশাকে বলা হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং। বর্তমানে অনলাইনে ইনকাম করার সবচেয়ে আলোচিত উপায় হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং। ফাইভার, আপওয়ার্ক এর মত ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মগুলো ফ্রিল্যান্সারদের এই যাত্রাকে আরো সহজ করে দিয়েছে। বর্তমানে ঘরে বসেই পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তের ক্ল্যায়েন্টের কাজ করা সম্ভব হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মগুলোর মাধ্যমে। এছাড়াও ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রে একজন ফ্রিল্যান্সার এর কাজের স্বাধীনতা থাকায় অনেকেই এই পেশাকে অনলাইনে ইনকাম করার শ্রেষ্ঠ পথ বলে মনে করেন। ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে অনলাইন ইনকাম করার অন্যতম প্রধান সুবিধা বলতে হবে সকল দক্ষতাকে কাজে লাগানোর সুযোগকে। ধরুন আপনি ভিডিও এডিটিং এর পাশাপাশি গ্রাফিক্স ডিজাইনেও খুব দক্ষ। সেক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটে দুই ধরনের কাজ করেই আপনি অনলাইনে ইনকাম করতে পারবেন।

ফ্রিল্যান্সিং ওয়েব সাইট লিস্টঃ-

  1. https://www.freelancer.com.bd/
  2. https://www.upwork.com/
  3. https://www.fiverr.com/
  4. https://www.guru.com/
  5. https://www.peopleperhour.com/

অনলাইনে সবচেয়ে জনপ্রিয় ইনকাম সাইট – ইউটুব 

অনলাইনে ইনকাম এর আরেকটি অসাধারণ পথ হলো ইউটিউবিং। আয় এর পথ হিসাবে ইউটিউব এর কথা হয়ত আপনি ইতিমধ্যেই অনেকবার শুনে ফেলেছেন, কিন্তু অনলাইন ইনকাম এর কথা এলে ইউটিউবিং করে আয় এর আসলেই জুড়ি নেই।

ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম ও শর্ত জেনে নিনঃ-

ইউটিউব করে আয়ের ক্ষেত্রে কিন্তু কনটেন্ট আপলোডের পর থেকেই ইনকাম করতে পারবেন, এমন না। ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করতে চ্যানেল মনেটাইজ হতে হয়। চ্যানেল মনেটাইজ হওয়ার জন্য ১০০০ সাবস্ক্রাইবার ও ৪০০০ঘন্টা ওয়াচ আওয়ার প্রয়োজন হয়। যেহেতু এই প্রয়োজনীয় সাবস্ক্রাইবার ও ওয়াচ আওয়ার পূর্ণ করতে সময় লাগে, তার মানে হলো ইউটিউবিং করে ইনকাম শুরু করতে প্রথমে আপনার বেশ অনেকদিন খাটতে হবে। তবে মজার ব্যাপার হলো আপনার চ্যানেল একবার স্পটলাইটে আসলে খুব সহজেই গুগল এডসেন্স এর পাশাপাশি আরো বিভিন্ন আয়ের পথ খুলে যাবে।


ইউটিউব থেকে আয় করার উপায়ঃ-

ইউটিউব থেকে আয়ের একাধিক পথ রয়েছে।

যেমনঃ প্রোডাক্ট প্রোমোশন, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, ইত্যাদি করেও অসংখ্য ইউটিউবার মোটা অংকের আয় করে থাকেন। ইউটিউব থেকে আয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আমাদের ওয়েবসাইটে থাকা এই লেখাটি পড়তে পারেন।

ইউটুব শর্ট ভিডিও ভাইরাল করাঃ-

ইউটুব এখন একটা নতুন নিয়ম করছে । তারা টিকটক এর মত শর্ট ভিডিও ছাড়া ও দেখার অপশন চালু করে দিয়েছে। এই খানে শর্ট ভিডিও আপলোড করেও ইনকাম করা যাবে। শর্ট ভিডিও গুলা খুব কম সময়ে ভাইরাল হয়ে যায়।

ই-কমার্স এর মাধ্যমে অনলাইন ইনকামঃ-

ই-কমার্স হল সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যাবসা। এইটা এমন এক সময় আসবে আমাদের বাজারে গিয়ে আবাজার করতে হবে না। যেকোন কিছু কেনার জন্য অনলাইনে অরডার করলেই বাসায় এসে দিয়ে যাবে।

ই-কমার্স এর ব্যবসা আপনি চাইলে করতে পারেন। নিজে সাইট তৈরি করে পন্য সেল করতে পারেন। আবার আপনি চাইলে অন্য সাইটের প্রডাক্ট এর লিংক শেয়ার করে ইনকাম করতে পারবেন।

অনলাইন ব্যবসা শুরু করার আগে করণীয়

অনলাইনে অসংখ্য কাস্টমার হয়ত আপনি যে প্রোডাক্ট বিক্রি করেন তার খোঁজ করছে, কিন্তু আপনি অনলাইনে প্রোডাক্ট বিক্রি না করায় বা অর্ডার নেওয়ায় সম্ভাব্য কাস্টমার আপনার কাছে পৌছাতে পারছেনা। তাই নতুন ব্যবসা হোক কিংবা ইতিমধ্যে প্রতিষ্ঠিত ব্যবসা হোক না কেন, ই-কমার্স ফিল্ডে অবশ্যই পদচারণা করা আবশ্যক একটি বিষয়। আপনার ব্যবসাকে অনলাইনে এনে আজই আপনার বিক্রি বাড়িয়ে নিন।

ওয়েব ডেভলপমেন্ট

বিশ্বজুড়ে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী যেহেতু বাড়ছে, তাই বিভিন্ন ব্যাক্তি ও প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন হচ্ছে নতুন ওয়েবসাইট তৈরী করার জন্য এক্সপার্টের। আপনি যদি ওয়েব ডেভলপমেন্টে দক্ষ হন, সেক্ষেত্রে দেশে ও বিদেশের প্রচুর কাজ পেতে পারেন। ওয়েব ডেভলপমেন্ট এর পাশাপাশি অনেক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান তাদের ওয়েবসাইট মেইনটেইন এর জন্য লোক ভাড়া করে থাকে। এসব কাজে পরিশ্রমের চেয়ে পারিশ্রমিক বেশি পাওয়া যায়। এছাড়াও ওয়েবসাইট ডিজাইন করে আয় করার বিষয়টি বর্তমানে প্রতিষ্ঠিত বলা চলে। আপনি যদি ওয়েব ডেভলপমেন্টে যথেষ্ট পারদর্শী হন, সেক্ষেত্রে আপনার নিজেরই বিভিন্ন ওয়েব রিলেটেড প্রোডাক্ট তৈরী করে বিক্রি করতে পারবেন। যেমনঃ আপনি যদি ওয়ার্ডপ্রেস কোডিং এর ক্ষেত্রে দক্ষ হোন, সেক্ষেত্রে ওয়ার্ডপ্রেস এর জন্য থিম বা প্লাগিন তৈরী করেও অসাধারণ আয় করতে পারেন।

ওয়ার্ডপ্রেস কি? ওয়ার্ডপ্রেস কেন এত জনপ্রিয়?

এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন হলো ওয়েব ডেভলপমেন্ট সম্পর্কিত আরেকটি ডিমান্ডিং স্কিল। আপনি যদি এসইও এর ক্ষেত্রে দক্ষ হোন, সেক্ষেত্রে ওয়েবসাইটের এসইও এর কাজ করেও ভালো অংকের অর্থ আয় করতে পারবেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

মূলত অন্যের প্রোডাক্ট প্রোমোট ও বিক্রি করার প্রক্রিয়াকে বলা হচ্ছে এফিলিয়েট মার্কেটিং। অর্থাৎ অন্যজনের প্রোডাক্ট বা সার্ভিস আপনি আপনার ওয়েবসাইট বা সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রোমোট করবেন। আপনার অ্যাফিলিয়েট লিংক থেকে তৈরীহওয়া লিড, সেলস অথবা লিংক ক্লিক এর জন্য আপনি কমিশন পাবেন – এটিই মূলত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর ধারণা। বর্তমানে দেশী বিদেশী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রোডাক্ট ও সার্ভিস নিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করার সুযোগ তৈরী হয়েছে। এদের মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় হচ্ছে অ্যামাজন এফিলিয়েট মার্কেটিং প্রোগ্রাম।

ফটোগ্রাফির মাধ্যমে অনলাইনে ইনকাম

ফটোগ্রাফি করে আয় এর কিন্তু একাধিক কার্যকরী পথ রয়েছে। অনলাইনেও ফটোগ্রাফি এর মাধ্যমে আয় করা সম্ভব। প্রথমত স্টক ফটোগ্রাফি করে সেসব ফটো বিভিন্ন স্টক ফটোগ্রাফি ওয়েবসাইটে দিয়ে আয় করা সম্ভব।এছাড়াও বিভিন্ন ফটোগ্রাফি সম্পর্কিত ফ্রিল্যান্সিং সার্ভিস প্রদান করেও আয় করা সম্ভব।

ফটোগ্রাফি করে আয় করার ৯টি মাধ্যম

ব্লগিং করে অনলাইনে ইনকাম

অনলাইনে ইনকামের আরেকটি অসাধারণ উপায় ধরা হয় ব্লগিংকে। ব্লগিং এর মাধ্যমে ঘরে বসেই আপনার পছন্দের বিষয়ে কনটেন্ট লিখে আয় করতে পারবেন। ব্লগিং করতে প্রয়োজন পড়বে একটি ওয়েবসাইট এর। আপনি চাইলে ফ্রিতে ওয়েবসাইট খুলেও ব্লগিং শুরু করতে পারেন। তবে ডোমেইন ও হোস্টিং কিনে নিজের একটি ওয়েবসাইট তৈরী করলে সেক্ষেত্রে আপনার ব্লগের সম্পূর্ণ মালিকানা আপনার কাছে থাকে।

ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরি করার সেরা ৮ প্ল্যাটফর্ম

ব্লগিং এর ক্ষেত্রে একাধিক উপায়ে অনলাইনে আয় করা সম্ভব। প্রথমত আপনার ব্লগে এড দেখিয়ে আয় করতে পারবেন। গুগল এডসেন্স বা অন্য কোনো এড নেটওয়ার্ক এর সাহায্যে ব্লগে এড যুক্ত কর ব্লগের কনটেন্ট মনেটাইজ করতে পারবেন। এছাড়াও ব্লগের কনটেন্টের মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সুযোগ তো থাকছেই। বোনাসঃ ডাটা এন্ট্রি করে আয় করার উপায়।

সোশ্যাল মিডিয়া

আমরা প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে থাকি। এই সোশ্যাল মিডিয়া কিন্তু অনলাইনে ইনকামের প্রধান একটি মাধ্যমে হতে পারে। সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে অনলাইনে ইনকামের ক্ষেত্রে এই তালিকার একাধিক উপায় কাজে আসতে পারে। যেমনঃ ফেসবুক বর্তমানে ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম হিসেবে বেশ ভালো অবদান রাখছে। আবার আপনি ব্লগিং করলে তার প্রোমোশনেরজন্যও সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনলাইনে ইনকাম এর প্রধান ট্রাফিক উৎস হতে পারে সোশ্যাল মিডিয়া।


ফেসবুক থেকে আয় ও ইনকাম করার উপায়ঃ-


ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করেও ইনাকাম করা যায়। একটা পেইজ খুলে ভিডিও দিবেন তাদের শর্ত হল।

  1. 10,000 followers.
  2. 600,000 total minutes viewed in the last 60 days. …
  3. Page has at least 5 active videos.
এই গুলা শর্ত মানলেই আপনিও ইনকাম করতে পারবেন।
এছাড়াও আপনি ইন্সট্যান্ট আরটিকেল পাবলিস্ট করেও ইনকাম করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে আপনার সাইট থাকতে হবে।
আবার বিভিন্ন লিংক শেয়ার করেও ইনকাম করা যাচ্ছে কারণ এখন ফেসবুক সবাই ইউচ করে।

লিংকডিঙ্ক থেকে ইনকাম করার উপায়ঃ-

এইখানে আপনি আপনার এ্যাফিলিয়েট লিংক বা ওয়েবসাইটের লিংক শেয়ার করে ভিজিটর নিতে পারবেন। আবার আপনি আপনার সাইটের জন্য ব্যাকলিংক নিয়ে পারবেন। আবার আপনি এইখানে আপনার প্রোডাক্ট ও সাইটের বিজ্ঞাপন দিয়ে আপনার ইনকাম বাড়াতে পারবেন।


ইন্সট্রাগ্রাম থেকে ইনকাম করার উপায়ঃ-

এইখানে আপনি আপনার এ্যাফিলিয়েট লিংক বা ওয়েবসাইটের লিংক শেয়ার করে ভিজিটর নিতে পারবেন। আবার আপনি আপনার সাইটের জন্য ব্যাকলিংক নিয়ে পারবেন। আবার আপনি এইখানে আপনার প্রোডাক্ট ও সাইটের বিজ্ঞাপন দিয়ে আপনার ইনকাম বাড়াতে পারবেন।

টুইটার থেকে ইনকাম করার উপায়ঃ

এইখানে আপনি আপনার এ্যাফিলিয়েট লিংক বা ওয়েবসাইটের লিংক শেয়ার করে ভিজিটর নিতে পারবেন। আবার আপনি আপনার সাইটের জন্য ব্যাকলিংক নিয়ে পারবেন। আবার আপনি এইখানে আপনার প্রোডাক্ট ও সাইটের বিজ্ঞাপন দিয়ে আপনার ইনকাম বাড়াতে পারবেন।



আরো নতুন নতুন টিপস পেতে সাথেই থাকুন।
https://www.incometips.xyz/feeds/posts/default