গৃহপালিত পাখির খাদ্য ১০ দশম শ্রেণীর সপ্তম পরিচ্ছেদ এবং কৃষি উপকরণ।

 দেহের বৃদ্ধি ফর প্রশ্ন উৎপাদনের জন্য খাদ্য গ্রহণ করা আবশ্যক দানা শস্য এদের উপজাত সমূহ গৃহপালিত পাখির হাঁস-মুরগির খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করা হয় মুরগির খামার পরিচালনায় যে পরিমাণ টাকা খরচ হয় তার 70 ভাগ খরচ হয় তাদের বৈশিষ্ট্য আলোচনা করা হলো।

১। দানাশস্য ও এদের উপজাত রাজা ও মান সম্মত হতে হবে। ২। খাদ্যে পাখির প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান বিদ্যমান থাকবে। ৩।খাদ্য জীবাণু ছত্রাক ও পরজীবী মুক্ত হতে হবে প্রয়োজনীয় উপকরণ ব্যবহার করে খাদ্য প্রস্তুত করতে হবে খাদ্য সহজপাচ্য হবে খাদ্য খুব সুস্বাদু হতে হবে খাদ্য উৎপাদন খরচ কম হতে হবে খাদ্যকে যে কোন প্রকার দুর্গন্ধ মুক্ত হতে হবে খাদ্য।উপকরণ সহজলভ্য হতে হবে।

বিভিন্ন খাদ্য উপকরণ মিশ্রিত করে পাখির হের সন তৈরি করা হয়।রেশন হচ্ছে 24 ঘন্টায় কোন পশু বা পাখি এর দ্বারা গৃহীত খাদ্য উৎপাদনে প্রয়োজনীয় শর্করা আমিষ চর্বি কোন ভিটামিন উপস্থিতি থাকবে তাকে সুষম খাদ্যের কাজের নিয়ম নিম্নে দেওয়া হল।

বৈশিষ্ট্যসমূহ: খাদ্যে বেঁচে থাকতে সাহায্য করে।খাদ্য শরীরে শক্তি যোগায় খাদ্য দেহের বৃদ্ধি সাহায্য করে দেহের হাড় গঠনে সাহায্য করে দেশের ক্ষয় পূরণ বৃদ্ধিসাধন করে দেহের পানির সমতা রক্ষা করে দেহে রক্ত তৈরিতে সাহায্য করে প্রতিরোধ করে ডিম ও মাংস উৎপাদনে সাহায্য করে।

মুরগির খাদ্যের বৈশিষ্ট্য:

যেহেতু মুরগির ডিম ও মাংস উৎপাদনের জন্য পালন করা হয় তাই ডিম পাড়া মুরগি ও বয়লার মুরগির জন্য পৃথক প্রশ্ন তৈরি করা হয় ডিম পাড়া মুরগির লেয়ার মুরগি তিন প্রকারের নামে নিচে দেওয়া হল: ১।লেয়ার স্টাটার বা প্রারম্ভিক রেশন 0.8 সপ্তাহ পর্যন্ত নাম্বার টু বাড়ন্ত মুরগির 9 থেকে 15 পর্যন্ত হয় নাম্বার 3 ডিম পাড়া বা লেয়ার মুরগির থেকে 72 শব্দ পর্যন্ত।

খাদ্য উপকরণ মুরগির খাদ্য তৈরিতে প্রধানত দানাশস্য এদের উপজাত ব্যবহার করা হয় রে সন্তশি হিসেবে প্রধানত গম ভুট্টা ভুসি ব্যবহার করা হয় কিন্তু বসতবাড়িতে পারিবারিক মুরগি পালনের যে কোন শস্য দানা যেমন ধান চাল ডাল ইত্যাদি ।

।খেতে দেওয়া হয় খাদ্য উপকরণ এর পুষ্টিমান প্রাপ্যতা ও বাজারদরের জন্য নির্বাচন করতে হবে নিম্নে পুষ্টি উপাদানের বিবেচনায় রেখে খাদ্য উপকরণ এর একটি তালিকা দেয়া হলো।

খাদ্য তৈরির নিয়মাবলী:গম্বা ভুট্টাকে প্রথমে মেশিনে ভেঙে নিতে হবে ভালোভাবে গুঁড়া করে নিতে হবে খাদ্য উপকরণ মাপার পাল্লা ব্যবহার করতে হবে খাদ্য তৈরীর জায়গা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হতে হবে প্রথমে প্রেমেতে ঢালতে হবে।

 তারপর ও গমের ভুসি ভুসি শুটকি মাছের গুড়া ঢালতে হবে এভাবে সবগুলো উপকরণ ঢালার পর খাদ্যের একটি প্রিমিও দেখা যাবে। এভাবে ঝিনুকের গুড়া হাড়ের গুঁড়ো ও লবণ পেটের উপর ছিটিয়ে দিতে হবে।

এবার আধা কেজি খাদ্য আলাদা করে নিয়ে তারা ভিটামিন মিনারেল প্রিমিক্স উত্তমরূপে মিশ্রিত করতে হবে এরপর মিশ্রিত ভিটামিন মিনারেল প্রিমিক্স প্রাণী দেহের উপর সমস্ত খাদ্য ছিটিয়ে দিতে হবে সব ইন্তেল দেয়ার প্রয়োজন হল তা পিরামিডের চারদিকে ঢেলে দিতে হবে এবার খাদ্যের ভিতরে বারবার হাত ঢুকিয়ে সবগুলো উপকরণ ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে মিশ্রিত বাদামী রঙ দেখাবে।

মুরগির জন্য বর্তমানে বাণিজ্যে খাদ্য বাজারে পাওয়া যায় এসব খাদ্য উৎপাদনের ফের মিলে তৈরি হয় মুরগির বয়স অনুসারে সরকারের খাদ্য বাজারে কিনতে পাওয়া যায়।

হাঁসের খাদ্য আজকে জল পাখি বলা হয় এরা খাল-বিল পুকুর নদী ছোট জলজ প্রাণী উদ্ভিদ খেয়ে বেঁচে থাকতে পারে হাস তৃণলতা এবং খাবারের উচ্ছিষ্ট খেলেও ভালো পাদন দিতে পারে হাঁসের খাবারের সাথে পানি মিশিয়ে খাওয়াতে হবে।

 আর শুষ্ক খাদ্যে ভেজাল খাবার খেতে পছন্দ করে তাই এদেরকে সব সময় ঘুরে জাকাত দেওয়া উচিত প্রথমে প্রচুর পরিমাণে খেতে দেওয়া উচিত পরবর্তীকালে সকালে সন্ধ্যায় দিন দুই বার বার করতে হবে হাঁসের বাচ্চাকে জন্মানোর পর কয়েকদিন হাতে তুলে খাওয়াতে হয় যাতে করে বাচ্চারা খাবার খাওয়াও শিখতে পারে।

https://www.incometips.xyz/feeds/posts/default